আমাদের দেশের অনেকেই মনে করেন, উচ্চ শিক্ষার জন্য ইউরোপের দেশ মানেই ইংল্যান্ড অথবা জার্মানি। তাদের ধারণা মিথ্যা নয়, তবে কিছুটা সনাতন। ইউরোপের অন্যতম প্রধান দেশ ইতালিতে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য এখন বিস্তর সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে ছাত্রছাত্রী ইতালিতে আসছেন উচ্চ শিক্ষার জন্য। তারা গ্রাজুয়েশন, মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে পড়াশুনা করেন। আন্ডারগ্রাজুয়েট লেভেলেও ছাত্রছাত্রী আসছেন, তবে তাদের সংখ্যা তুলনামূলক কম।
উচ্চ শিক্ষার এই শুরুতে বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীরাও আছেন। গেল বছর প্রায় ৯০ জন্য ছাত্রছাত্রী বাংলাদেশ থেকে এসেছেন ইতালির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষা নিতে। মজার বিষয় হচ্ছে এদের কেউই নিজ খরচে পড়ছেন না। সকলেরই ছোটবড় স্কলারশিপ বা শিক্ষাবৃত্তি আছে। কথা হয় এমনই দুজন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সঙ্গে। তাদের একজন ফারহা জাকারিয়া। আলতো আদিজের ত্রেনতো ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্সে পড়ছেন কমপারেটিভ লোকাল ডেভেলপমেন্ট বিষয়ে। এটি ইতালির সেকেন্ড লেভেল মাস্টার্সের একটা প্রোগ্রাম।
ফারহা ঝিনাইদহর মেয়ে। ঢাবি থেকে ২০০১ সালে মাস্টার্স শেষ করেছেন। এর পর স্পেন বেজ অর্গানাইজেশন ইন্টারভেট অব বাংলাদেশ ও শিশুপল্লী প্লাসে কাজ করেন। উচ্চ ডিগ্রির জন্য ২০১০ সালে পাড়ি জমান ইতালিতে। অপর জন হলেন আজিজুল হক। জন্ম ঠাকুরগাঁও। অনার্স মাস্টার্স করেছেন ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। কাজ করেছেন ওয়ার্ল্ড ফিস, কেয়ার বাংলাদেশ ও জাতিসংঘের ইউএনডিপি উইং এ। ২০১২ সালে পিএইচডি করতে এসেছেন ভেনিসের কাফোসকারী ইউনিভার্সিটিতে। বৈশ্বিক আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে সমুদ্র তলদেশের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে, এর কারণে বাংলাদেশ যে ক্ষতির মুখে পড়ছে, তা থেকে উত্তরণের জন্য করণীয় বিষয়ে তার গবেষণা।
ক্লাইমেট চেঞ্জ বিষয়ক এই প্রোগ্রামটি ২০০৮ সাল থেকে ইতালির কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু করা হয়েছে। ইউরোপের অন্য কোনো দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন পর্যন্ত এই বিষয়ক কোনো প্রোগ্রাম চালু নেই। আজিজুল হকের কাছে জানতে চেয়েছিলাম, ইতালিতে এ বিষয়ে উচ্চ ডিগ্রি নিতে হলে কি কি যোগ্যতা থাকা দরকার? তিনি বলেন, এতে ভর্তি হতে হলে মাস্টার্স পাস করতে হবে। জলবায়ু পরিবর্তনের উপর কমপক্ষে ২ থেকে ৩টা রিসার্স পেপার থাকতে হবে এবং সঙ্গে ভালো রেজাল্ট। সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড থাকলে বেশি ভালো।
ফারহা জাকারিয়া তার বিষয় সম্পর্কে বলেন, ভালো রেজাল্ট ও ব্যাচেলর ডিগ্রি থাকতে হবে। মাস্টার্স করা থাকলে অ্যাডভানজেন একটু বেশি। এই রিলেটেড জব অভিজ্ঞতা থাকলে ভালো হয়। ভালো রিসার্স প্রপোজাল থাকতে হবে। রেফারেন্স লেটাল দরকার হবে। যা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জব অফিস প্রভাইট করে।
ইতালিতে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের জন্য বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের কাছে যে সব বিষয় বেশি লোভনীয় তা হলো, ইকোনমিকস, লোকাল ডেভেলপমেন্ট, ইন্টারন্যাশনাল রিলেশন, কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়ারিং, আর্কিটেকচার, কেমিস্ট্রি, সিনেমা অটোগ্রাফি, পলিমার সায়েন্স, পরিবেশ বিজ্ঞান ইত্যাদি। বিশেষ করে অর্থনীতির জন্য ভেনিসের কাফোসকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগ ইউরোপের সেরা। তাছাড়া আর্কিটেকচার, মেডিসিন সায়েন্স, ইনভরমেন্ট সায়েন্স, ফ্যাশন, ইভেন্ট ইত্যাদি বিষয়গুলোতে ইতালির অবস্থান অনেক দেশের শীর্ষে।
বিশ্ব জব মার্কেটেও ইতালীয় ডিগ্রির চাহিদা উন্নত অন্যান্য দেশের মতোই। বরং কোনো কোনো বিষয়ের চাহিদায় এগিয়ে আছে ইতালি। রোম বিশ্ববিদ্যালয়, ভেনিস বিশ্ববিদ্যালয়, ব্লোনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রেনতো বিশ্ববিদ্যালয়, তরিনো বিশ্ববিদ্যালয়, মিলানোর পলিটেনিক বিশ্ববিদ্যালয়সহ ইতালির অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এসব সাবজেক্টসহ উঁচুমানের শিক্ষা প্রোগ্রাম চালু আছেÑ যা ইউরোপের অনেক দেশের শিক্ষা প্রোগ্রাম থেকে উন্নত ও মানসম্পন্ন। এ বিষয়ে ফারহা বলেন, ইতালির পড়াশুনার মান খুবই উন্নত, ডিগ্রি মান শতভাগ বিশ্বমানের। জব সেক্টরেও প্রচুর চাহিদা আছে। ইংলিশ মিডিয়াম চালু হওয়ায় বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য ইতালির বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন খুবই লোভনীয়। বিশেষ করে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স লেভেলে ইতালিতে পড়াশুনার সুযোগ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। বিশ্ববিদ্যায়গুলো বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের, বিশেষ করে এশিয়ান ছাত্রছাত্রীদের প্রচুর সুযোগ দিচ্ছে।
গত কয়েক বছর থেকে ইতালির প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংলিশ মিডিয়াম চালু করা হয়েছে। সুতরাং পড়াশুনার ক্ষেত্রে ইতালীয় ভাষা ‘না জানা’ কোনোভাবেই প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে না। এ বিষয়ে আজিজুল হক বলেন, আমার জানা মতে লেখাপড়ার ক্ষেত্রে ভাষাগত কোনো সমস্যা হয় না। কারণ গোটা শিক্ষা কারিকুলাম ইংরেজিতে। তার পরও যে সব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের লেখাপড়ার সুযোগ আছে সেসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৩ মাসের ইতালীয় ভাষার ফ্রি কোর্স প্রভাইট করা হয়। ইচ্ছা করলে ছাত্রছাত্রীরা সে কোর্স করে নিতে পারে।
কারণ লেখাপড়ার জন্য দরকার না হলেও অন্যান্য প্রয়োজনে ইতালীয় ভাষা দরকার হয়। যেমন বাজার করা, সোশ্যাল গ্যাদারিং বা সোশ্যাল রিলেশন ইত্যাদি।
আন্ডারগ্রাজুয়েট এবং গ্রাজুয়েট লেভেলে বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য গত বছর থেকে ইতালীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দ্বার প্রায় উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। শুধু আইএলটিএস এবং কিছু সহজ শর্তে পড়তে আসতে পারেন শিক্ষার্থীরা। ভর্তির আবেদনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে যেতে হবে। সেখানে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা করে তথ্য দেয়া আছে। কেউ যদি নিজেকে যোগ্য মনে করেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেইল ঠিকানায় মেইল করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পরবর্তী করণীয় বিষয়ক ইন্সট্রাকশন প্রদান করবেন। ইউরোপের অন্যান্য যে কোনো দেশের তুলনায় ইতালীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশন ফি অনেক কম।
খুব অল্প খরচে এখানে থাকা এবং পড়াশুনা করা যায়। অর্থনৈতিক অসুবিধায় থাকা শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কাজের সুযোগ করে দেয়া হয়। ছাত্রছাত্রীদের জন্য আবাসিক ব্যবস্থা করে দেয়া হয়। বিদেশ থেকে পড়তে আসা প্রায় সকল শিক্ষার্থীর জন্যই ছোট-বড় কোনো না কোনো শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়। বিশেষ করে যাদের বার্ষিক আয় ২০ হাজার ইউরোর নিচে তাদের জন্য আবাসন এবং শিক্ষাকালীন খাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এ জন্য ‘ইজেও’ অফিসে আবেদন করতে হয়। শুধু ছাত্রছাত্রীরা নয়, নিম্ন আয়ের সাধারণ অভিবাসীরাও এ সুযোগ গ্রহণ করতে পারেন। এ সম্পর্কে আজিজুল বলেন, টিউশন ফি এবং লিভিং কষ্ট ইতালিতে অনেক কম।
এখানে সরকারি এবং রিজোনাল স্কলারশিপ আছে। যে প্রফেসরের আন্ডারে পড়বেন তার কাছে অনেক রিসার্স প্রজেক্ট থাকে, সময়মতো যোগাযোগ করলে ৩ বছর খুব সহজে কাজ করা যায় এবং অর্থিক সহযোগিতা পাওয়া যায়Ñ যা দিয়ে ছাত্রছাত্রীরা খুব ভালোভাবে পরিবার নিয়ে থাকতে পারেন। রিজোনাল স্কলারশিপের এমাউন্ট একটু কম। পরিবার নিয়ে থাকা কঠিন। কিন্তু একজন ছাত্র বা ছাত্রীর জন্য কোনো সমস্যা হয় না। ইংল্যান্ডসহ ইউরোপের অন্য কোনো দেশে ইতালির মতো সহজ শিক্ষাবৃত্তির ব্যবস্থা নেই। রিজোনাল স্কলারশিপ দেশে বসে পাওয়া যাবে না। ইতালির যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পরে স্থানীয় রিজোনাল শিক্ষা অফিস ও সিজিআইএল অফিসে আবেদন করতে হবে। বার্ষিক আয় ২০ হাজার ইউরোর কম হলে খুব সহজেই এই স্কলারশিপটি পাওয়া যায়। ইতালির প্রায় প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় রিজোনাল স্কলারশিপ প্রভাইট করে এবং একবেলা ফ্রি খাওয়ার ব্যবস্থা করে। যার দ্বারা একজন ছাত্র বা ছাত্রী খুব সুন্দরভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারেন। বাড়তি কোনো চাপ নিতে হয় না।
ফারহা জাকারিয়া বলেন, ইন্টারন্যাশনাল জব মার্কেটের কমপিটিশনে টিকে থাকার জন্য খুব ভালোভাবে পড়াশুনা করা দরকার। আর ভালোভাবে পড়ার জন্য দরকার অর্থনৈতিক সচ্ছলতা। এ জন্য স্কলারশিপের কোনো বিকল্প নেই। ইতালিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন শিক্ষাবৃত্তি প্রভাইট করে, বিভিন্ন প্রভিন্সের আলাদা আলাদা শিক্ষাবৃত্তি আছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব শিক্ষা ফান্ড থাকে। সুতরাং ইতালিতে পড়ার ক্ষেত্রে ছোটবড় কোনো না কোনো শিক্ষাবৃত্তি পাওয়াই যায়। এর জন্য সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় যোগাযোগ করা দরকার। হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করলে তারাই পথ দেখিয়ে দেয়। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় বিষয় হলো ইতালিতে একটা স্কলারশিপ ফেল করলে তার জন্য অন্য একটি অপেক্ষা করে। আর যদি টাকা খরচ করেও পড়তে হয়, তবু বলব, লন্ডনে পড়ার চেয়ে এখন ইতালিতে পড়তে আসা অনেক ভালো। ফারহা বলেন, শুধু সোশ্যাল নেটওয়ার্কিংয়ে সময় নষ্ট না করে বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীদের উচিত বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইটে ক্লিক করা। চেষ্টা করতে থাকলে এক সময় সে দেখবে কোনো না কোনো দরজা তার জন্য খোলা।
ইতালিতে যেসব দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা পড়তে আসেন, তার মধ্যে সংখ্যায় সবচেয়ে নগণ্য বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা। প্রধান কারণ দুটি। আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে সঠিক তথ্য না থাকা এবং ইতালীয় সরকারের সঙ্গে আমাদের দেশের সরকারি পর্যায়ে শিক্ষা বিষয়ক কোনো যোগাযোগ রক্ষা না করা। এ যাবৎ বাংলাদেশের যত ছাত্রছাত্রী ইতালিতে পড়তে এসেছেন তাদের প্রায় সবাই এসেছেন নিজ উদ্যোগে। হাতেগোনা কয়েকজন আত্মীয়ের সহযোগিতা পেয়েছেন। অথচ আফ্রিকাসহ এশিয়ার অন্যান্য দেশ থেকে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে ছাত্রছাত্রী ইতালিতে উচ্চ ডিগ্রির জন্য আসছেন। ঐসব দেশের দূতাবাস ইতালীয় সরকারের সঙ্গে নিয়মিত শিক্ষা বিষয়ক যোগাযোগ রক্ষা করে চলে। নানা পর্যায়ে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করে। শিক্ষাবৃত্তিসহ ছাত্রছাত্রীদের সুযোগসুবিধা বৃদ্ধির জন্য লিয়াজোঁ করে এবং তাদের দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে সরকারিভাবে সঠিক তথ্য সরবরাহ করে। ইতালির রাজধানী রোমে বাংলাদেশের দূতাবাস এবং প্রধান বাণিজ্যিক শহর মিলানোয় কনস্যুলেট অফিস রয়েছে। তারা যদি সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ রক্ষা করতেন এবং আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের কাছে সঠিক তথ্য দেয়ার চেষ্টা করতেন, তবে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে শিক্ষার্থী ইতালিতে কম খরচে অথবা বিনা খরচে পড়তে আসার সুযোগ পেতেন।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য লিংক
উচ্চ শিক্ষার জন্য ইতালিতে আসার সুযোগ রয়েছে। এ জন্য বাংলাদেশের অনেকে এ দেশে আসার জন্য বিভিন্ন মহলের শরণাপন্ন হয়ে প্রতারিত হন। দালালদের খপ্পরে পড়ে সর্বশান্ত হয়ে পড়েন। তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে আপনি ঘরে বসেই তথ্য পেয়ে যাবেন, কারো সহযোগিতার দরকার নেই। এ লিংগুলিতে ক্লিক করে জেনে নিতে পারেন ইতালির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য। ইতালিতে পড়তে আসতে আগ্রহীরা এসব লিংক ফলো করতে পারেন। আরো তথ্যের জন্য অ্যাডমিনের সঙ্গেও যোগাযোগ করতে পারেন। ইতালিতে পড়াশুনা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পেতে ভিজিট করুন ইতালিয়ান শিক্ষা বিষয়ক পোর্টাল http://www.study-in-italy.it/ এই ওয়েবসাইটে । আগামী পোষ্টে ইতালিয়ান ইউনিভার্সিটি গুলো নামের তাইকা সহ প্রকাশ করব । আপাতত এখানে থাকছি । সবাই ভাল থাকুন , সুস্থ থাকুন । আল্লাহ হাফেজ ।
Italy versity r name gulo dile valo hoy r kivabe apply korte hobe ektu jodi bole diten karon Italy versity website r language Italian language tai Jodi bole diten r apply korar deadline ta kobe sata Jodi bolten khub upokar hoto vaia
ReplyDeleteআপনি দয়া করে এখান থেকে নিজের ইচ্ছেমত ইউনিভার্সিটি+ প্রোগ্রাম খুঁজে নিবেন । http://offf.cineca.it/pubblico.php/ricerca/show_form/p/studiare
ReplyDeleteami to dekhlam italy te proti mase living cost 1000-1500 euros!!! eta nischoi kom na!!
ReplyDeletedoctor der post graduation and sattle howar jonno europe er kon desh valo and keno?details bolle valo hoi
ReplyDelete