Blogger WidgetsPrint Blogger Widgets

Thursday, April 11, 2013

২০১৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশে ই-পাসপোর্ট

                                                                          ই-পাসপোর্ট 

মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এমআরপি) বদলে ইলেকট্রনিক্স পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) চালুর চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে আগামী দু’বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৫ সালের মধ্যেই এটি চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত প্রাথমিক কাজ শুরু করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এনিয়ে আগামী ১৬ই এপ্রিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বসছে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সভাপতিত্বে এক উচ্চ পর্যায়ের সভা। ওই সভায় এমআরপি’র বদলে ই-পাসপোর্ট প্রচলনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনা সভার প্রধান আলোচ্যসূচিতে থাকছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার গাইড লাইন অনুসারে ২০১০ সাল থেকে এ দেশে এমআরপি কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। ওই কার্যক্রমের আওতায় বর্তমানে দেশে ও বিদেশে অবস্থিত বিভিন্ন বাংলাদেশ মিশনগুলোতে এমআরপি ইস্যু করা হচ্ছে। বাংলাদেশের নাগরিকরা এমআরপি নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে বিদেশ ভ্রমণ করতে পারছেন। বর্তমানে চালু থাকা এমআরপি বুকলেটের কভার পৃষ্ঠা ২৯০ মাইক্রোন কাগজ দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়া, ভেতরের পৃষ্ঠার পুরুত্ব ১০৫ মাইক্রোন। একই সঙ্গে রেড ভিজিবল সিকিউরিটি ফাইবার, দুই স্তরবিশিষ্ট বাইন্ডিং সুতার স্তর এবং ৩৮টি সিকিউরিটি ফিচার ব্যবহার করা হচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কম্পিউটারে সাপোর্ট করে এমন কোন চিপ থাকবে ইলেকট্রনিক্স পাসপোর্টে। চিপের পাশাপাশি কাগজের অংশও থাকবে। কম্পিউটারে পাঞ্চ করে পড়া যায় এমন চিপের মধ্যে ছবি ও প্রয়োজনীয় তথ্যসহ সবকিছুই থাকবে।


ই-পাসপোর্ট -
মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এমআরপি) বদলে ইলেকট্রনিক্স পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) চালুর চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মেলাতে আগামী দু’বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৫ সালের মধ্যেই এটি চালুর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত প্রাথমিক কাজ শুরু করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এনিয়ে আগামী ১৬ই এপ্রিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বসছে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবের সভাপতিত্বে এক উচ্চ পর্যায়ের সভা। ওই সভায় এমআরপি’র বদলে ই-পাসপোর্ট প্রচলনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে। বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনা সভার প্রধান আলোচ্যসূচিতে থাকছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার গাইড লাইন অনুসারে ২০১০ সাল থেকে এ দেশে এমআরপি কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। ওই কার্যক্রমের আওতায় বর্তমানে দেশে ও বিদেশে অবস্থিত বিভিন্ন বাংলাদেশ মিশনগুলোতে এমআরপি ইস্যু করা হচ্ছে। বাংলাদেশের নাগরিকরা এমআরপি নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যে বিদেশ ভ্রমণ করতে পারছেন। বর্তমানে চালু থাকা এমআরপি বুকলেটের কভার পৃষ্ঠা ২৯০ মাইক্রোন কাগজ দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে। এছাড়া, ভেতরের পৃষ্ঠার পুরুত্ব ১০৫ মাইক্রোন। একই সঙ্গে রেড ভিজিবল সিকিউরিটি ফাইবার, দুই স্তরবিশিষ্ট বাইন্ডিং সুতার স্তর এবং ৩৮টি সিকিউরিটি ফিচার ব্যবহার করা হচ্ছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, কম্পিউটারে সাপোর্ট করে এমন কোন চিপ থাকবে ইলেকট্রনিক্স পাসপোর্টে। চিপের পাশাপাশি কাগজের অংশও থাকবে। কম্পিউটারে পাঞ্চ করে পড়া যায় এমন চিপের মধ্যে ছবি ও প্রয়োজনীয় তথ্যসহ সবকিছুই থাকবে।













No comments:

Post a Comment

সাম্প্রতিক পোষ্টসমূহ - Recent Posts

 

Visitors


ShareThis

আমাকে ফলো করুন >>

Total Visitors


 
^ Back ToTop